সুজলা, সুফলা, শস্য-শ্যামলা দেশ হিসেবে বাংলাদেশের যে খ্যাতি তার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান নদীর। নদ নদী এবং এদের শাখানদী ও উপনদী জালের মতো ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বাংলাদেশের বুক জুড়ে আর এইসব নদী-বিধৌত পলি, বালি, কাঁকর প্রভৃতির সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে সবুজ বাংলা অববাহিকা। বাঙালির জীবন-যাত্রায় আর সংস্কৃতিতে এইসব নদ-নদীর প্রভাব অপরিসীম। এসকল নদীগুলো বাংলাদেশের বুকের উপর...Read More
সৈকতে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য, লাল কাঁকড়ার সাথে অবিরাম ছোটাছুটি, বালুকা বেলায় প্রিয়জনের সাথে হাঁটাহাঁটি, দিগন্ত জোড়া আকাশ আর সমুদ্রের নীল জলের তরঙ্গায়িত ঢেউ ও উড়ে যাওয়া সাদা গাংচিলের দল, মাছ শিকারের জন্য যাওয়া লড়াকু জেলেদের চলাচল, সৈকতের এক পাশে বিশাল সমুদ্র আর অন্য পাশে আছে নারিকেল গাছের সারি, পরিচ্ছন্ন বেলাভূমি, অনিন্দ্য সুন্দর সৈকত এবং...Read More
“বিছনাকান্দি” শব্দের অর্থ পাথরের আঁটি বা গুচ্ছবদ্ধ পাথর। মূলত একটি পাথর কোয়েরি যেখানে নদী থেকে পাথর সংগ্রহ করা হয়। খাসিয়া পর্বত থেকে নেমে আসা ঝরনার জলধারা এখানে একটি হ্রদের সৃষ্টি করেছে যা পিয়াইন নদীর সাথে গিয়ে সংযুক্ত হয়েছে। এখানকার শিলা-পাথর গুলো একদম প্রাকৃতিক এবং এগুলো পাহাড়ি ঢলের সাথে পানির মাধ্যমে নেমে আসে। সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত বিছনাকান্দির মূল আকর্ষণ হচ্ছে...Read More
উঁচু উঁচু পাহাড়ের বেষ্টনী, দৃষ্টির সীমানা জুড়ে থাকা পাহাড়সারি, নয়নাভিরাম উপত্যকা, বড় বড় সব পাথরকে পাশ কেটে চলা – সবমিলিয়ে খরস্রোতা সাঙ্গুর বুক চিরে ছুটে চলতে চলতে মনে হবে, হয়তো এই পথের শেষে দেখা মিলবে স্বর্গের! নৌকা নিয়ে মেঘের মধ্য দিয়ে ভেসে যাওয়ার দৃশ্য কল্পনা করলে তা কেবল স্বপ্নই মনে হয়। কিন্তু বাস্তবেই এই স্বর্গীয়...Read More