পাহাড়ি সৌন্দর্যের স্বর্গরাজ্য সাজেকে অবস্থিত “Megh Pahar Eco Resort” শুধু একটি থাকার জায়গা নয়—এ যেন প্রকৃতির গভীর কোলে হারিয়ে যাওয়ার এক অপূর্ব সুযোগ আর সাথে রয়েছে Sofhor Tourism এর আন্তরিক সেবা! রিসোর্টের প্রতিটি রুম এমনভাবে তৈরি, যাতে আপনি ঘরের ভেতরে থেকেও বাইরের অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে অনুভব করতে পারেন। আর কটেজের সাথে লাগোয়া বিশাল খোলা বারান্দা যেন এক যাদুকরী আসর, যেখান থেকে চোখ মেললেই দিগন্তবিস্তৃত পাহাড়ের ঢেউ, নীলচে মেঘের আনাগোনা আর দূর আকাশের খোলা মন অনুভব করা যায়।
বিকেলের শেষ আলোয় বারান্দায় বসে রঙ বদলানো সূর্যাস্ত দেখতে দেখতে মনে হবে সময় থেমে গেছে। সূর্য ডুবে যাওয়ার পর বিশাল গাছের ছায়ায় আপনি যখন চায়ের কাপ হাতে বসে থাকবেন, আকাশে ভেসে থাকা চাঁদের সাথে গল্প জমে উঠবে নিঃশব্দে, নিঃসঙ্গ নয়, বরং প্রকৃতির গভীর সান্নিধ্যে। যাঁরা প্রকৃতির কাছে গিয়ে একটু শান্তি খুঁজছেন, যাঁরা চান ভোরের আলোয় মেঘের ছোঁয়া আর রাতের নীরবতায় চাঁদের আলোয় ডুবে যেতে—তাঁদের জন্য Megh Pahar Eco Resort হতে পারে এক পরিপূর্ণ ঠিকানা। আমাদের তিন তলা কাঠের রিসোর্টের
৩য় তলায় রয়েছে দুইটি কাপল রুম:
দ্বিতীয় তলায় দুটি ডাবল বেডের রুম:
প্রথম তলায় দুটি ডাবল বেডের রুম:
প্রতিটি রুমের ডেকোরেশন করা হয়েছে কাঠ দিয়ে। রুমের সামনের অংশে ব্যবহার করা হয়েছে আয়না দিয়ে দেয়াল, যেন পাহাড়ে জমা মেঘ গুলো রুমের বিছানায় শুয়ে বসে উপভোগ করা যায়। বাকী তিন পাশে কাঠ দিয়ে তৈরি ডিজাইন আপনাকে মনে করিয়ে দেবে, এই অঞ্চলের আদি বাসস্থানের কথা। আয়না ফ্রেমের দরজা ইচ্ছা হলে আপনি সম্পূর্ণভাবে খুলে ঘুমাতে পারবেন কিংবা খুলে রাখতে পারবেন আংসিকভাবে। তারপরও দরজা খুলে ২৪x২০ ফিটের খোলা বারান্দায় বসে আড্ডা জমাতে পারেন আপনজনকে নিয়ে। আমাদের রিসোর্টের পর আর কোন স্থাপনা না থাকার কারনে, আমাদের রুমের ভিতরে প্রায় সময় মেঘেরা ঢুঁ মারে নিজের বাসা ভেবে।
সুবিধাবলী:
১. ভিউ রুমের সাথে বিশাল খোলা বারান্দা ২. ৫x৭ ফিটের বিছানা ৩. রুমের সাথে প্রসস্ত বারান্দা ৪. দোলনা ৫. হাই কমেড যুক্ত আধুনিক বাথরুম
৬. সোলার লাইট ৭. কার্পেটে ঢাকা মেঝে ৮. ড্রেসিং টেবিল ৯. কাপড় স্ট্যান্ড ১০. ভিউয়ের জন্য কাঁচের দরজা ১১. চার্জিং পোর্ট
১২. হ্যান্ডওয়াশ ১৩. পানির বোতল ১৪. ফেসিয়াল টিস্যু ১৫. টয়লেট টিস্যু ১৬. মিনি সাবান ও শ্যাম্পু